
১৯৩৪ সাল থেকে বনদফতরের ৫২ একর জমি নিজেদের দখল করেছিল খড়িবাড়ি ব্লকের বুবাগঞ্জের পাহাড়গুমিয়া চাবাগান। আজ শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদের বন ও ভূমি কর্মাদক্ষ কিশোরী মোহন সিংহ ও খড়িবাড়ি ব্লকের ভূমি ও ভূমি রাজস্ব আধিকারিকদের সহায়তায় ও টুকরিয়াঝাড় রেঞ্জের উদ্যোগে বনদফতরের ৫২ একর জমি দখলমুক্তের কাজ শুরু করা হয়। তবে যাওয়ার সময় দেখা যায় রাস্তার মধ্যে জলের পাইপ দিয়ে রাস্তা আটকাবার চেষ্টা করা হয়। পাহাড়গুমিয়া চাবাগানের ডেপুটি ম্যানেজার জানান আরএস খতিয়ানে এটি বাগানের জমি ছিল কিন্তু এলআর আসার পর তা পাল্টে যায়। এই জমির ওপর প্রায় ৫০০০ বাগান শ্রমিকরা নির্ভরশীল। জমি চলে গেলে তাদের অসুবিধা হবে। গোটা বিষয়টি নিয়ে ইতিমধ্যেই কলকাতা হাইকোর্টে আবেদন করেছে বাগান কর্তৃপক্ষ বলে ডেপুটি ম্যানেজার জানান। টুকরিয়াঝাড় রেঞ্জের রেঞ্জার জানান ৫২ একর জমি চাবাগান দখল করেছিল। এই রুট হাতিদের চলাচল হওয়ায় এবং বনদফতরের হওয়ায় আমরা নিজেদের দখলে নেওয়ার কাজ করছি। শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদের বন ও ভূমি কর্মাদক্ষ কিশোরী মোহন সিংহ জানান নতুন বোর্ড আসার পর সরকারি জমি দখলমুক্ত করতে আমরা কাজ করছি। বনদফতরের জমি দখলমুক্ত কাছ হচ্ছে। আগামী দিনে সকল সরকারি জমি দখলমুক্ত করে ল্যান্ড ব্যাঙ্ক করা হবে